Showing posts with label টাকা আয়. Show all posts
Showing posts with label টাকা আয়. Show all posts

Thursday, October 17, 2013

ডাটা এন্ট্রি দিয়ে শুরু করুন আপনার ফ্রীলাঞ্চিং ক্যারিয়ার

বাংলাদেশ প্রযুক্তির পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল থ্রি জির মাধ্যমে । আর সেই সাথে সাথে অনলাইনে কাজ করার জন্য আরও ভালো সুযোগ তৈরি হল বাংলাদেশে । কারণ থ্রি জির জন্য উঠতি বয়েসি তরুনেরা আরও ভালো করে এবং সারা দেশের সবাই কিছুটা হলে ও ইন্টারনেট সম্পর্কে ধারনা পাবে । আর বাংলাদেশে বর্তমানে ফ্রীলাঞ্চিং এর জোয়ার বইছে । অবশ্য এটা খুবই ভালো, কারন এতে বেকার সমস্যা যেমন সমাধান হবে তেমনি বৈদেশিক মূদ্রা আসবে আমাদের দেশে । আজকের এই পোষ্টে আমি যারা একেবারে নতুন তাদের কে ডাটা এন্ট্রি কাজ দিয়ে কিভাবে ফ্রীলাঞ্চিং ক্যারিয়ার শুরু করতে হয় তার একটা মোটামুটি ধারনা দেবো । অনেক নতুন নতুন ছেলেমেয়ে আছে যারা আমার কাছে আসে এবং আমি কিভাবে অনলাইনে টাকা আয় করি জানতে চায় । এদের বেশীর ভাগ ফেসবুক থেকে, বিভিন্ন বন্ধুর শেয়ার করা পোষ্ট থেকে জানতে পেরেছে যে অনলাইন থেকে টাকা আয় করা যায় এবং অনেকে মোবাইল বা পিসি থেকে ও স্কাম সাইটে (স্কাম বলতে এখানে যেসব ওয়েব সাইট কাজের বিনিময়ে টাকা দেবার কথা বলে টাকা দেয় না ) কাজ করে কিছু ডলার ও জমা করেছে কিন্তু তুলতে পারছে না । এরা আসলে জানে না অনলাইনে টাকা আয় করা খুবই কষ্টের ব্যাপার এবং তাই সহজ কাজ খোঁজে এবং ফেসবুকে শেয়ার করা বিভিন্ন পি টি সি ( PTC মানে Pay Per Click মানে ক্লিক করলে টাকা, এদের ওয়েব সাইট এ বিভিন্ন কোম্পানির অ্যাড দেয়া থাকে এবং এই অ্যাডে ক্লিক করলে তারা একটা পরিমাণ টাকা দেবার কথা বলে ) সাইট এ কাজ করে । এই প্রসঙ্গে একটু বলে নিই, বেশী ভাগ পি টি সি সাইট টাকা দেয় না, অনেক সাইট আছে যারা এক ক্লিক করলে ১ থেকে ১০ ডলার দেবার কথা বলে কিন্তু আসলে এরা আপনাকে দিয়ে ফালতু কাজ করিয়ে নিচ্ছে এবং বিনিময়ে আপনাকে কোন টাকা ই দেবে না । আপনি কি বিশ্বাস করেন যে ১ সেকেন্ডে আপনাকে ৮০০ টাকা কেউ দেবে মাত্র একটা ক্লিক করলে ! আর যেসব পি টি সি সাইট আপনাকে টাকা দেবে তারা প্রতি ক্লিকে আপনাকে ০.০০১ ডলার দেবে । হিসাব করে দেখা যায় যে আপনার এক ডলার হতে ৪০ দিনের মতো সময় লাগবে । তাহলে বুঝতে পেরেছেন ত টাকা আয় করা আসলেই কঠিন । বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে যারা অনলাইনে টাকা আয় কিভাবে করবো নিয়ে আমার কাছে পরামর্শ চায় তাদের কে আমি প্রথম ১ মাস পরীক্ষা করি, সবাই বলে আমি খুব পরিশ্রম করতে পারি, আমি এটা পারি, ওটা পারি, একবার কাজ দিয়ে দেখেন । আমি একটু পরিশমের কাজ দিই এবং টাকার পরিমাণ কমিয়ে দিই এবং কঠিন ডেড লাইন (সংক্ষিপ্ত কাজ শেষ করার সময় বেধে দিই) দিয়ে দিই কারণ ফ্রীলাচিং করা মানে বিদেশীদের কাজ করা এবং এক্ষেত্রে সময় একটা বড় জিনিস । ঠিক মতো সময় কাজ জমা দিতে না পারলে বিদেশী বায়ার (যারা কাজ দেয় তাদের বায়ার বলে) ফীড ব্যাক খারাপ দেয় (ফীড ব্যাক হল কাজ শেষ করার পর বায়ার আপনার সম্পর্কে কিছু কমেন্ট লিখবে যে আপনি কতোটা ভালো কাজ করতে পারেন, সময় সম্পর্কে কতোটা সচেতন ইত্যাদি এবং ৫ টি স্টার এর মধ্য আপনি বায়ার মতে কতো গুলো স্টার পেতে পারেন তা বায়ার আপনাকে দেবে, আপনি যদি কাজ শেষ করতে না পারেন সময় মতো বা কাজ খারাপ করেন তবে বায়ার আপনাকে ৫ টি স্টারের মধ্য ১ টি বা ২ টি বা ৩ টি দিতে পারে এবং এতে অন্য বায়ারা আপনার ফীড ব্যাক খারাপ দেখে কাজ কম দেবে এবং আপনার কাজ পাবার সম্ভাবনা কমে যাবে) । আমি ধরে নিচ্ছি আপনি ফ্রীলাঞ্চিং (ফ্রীলাঞ্চিং মানে স্বাধীন ভাবে অনলাইনে টাকা আয় করা )জানেন না । তাই আপনার জন্য আমার এই পোষ্ট । এই পোষ্ট ভালো করে পড়ুন এবং এই পেজ টি কপি করে বা অন্য যেকোনো ভাবে আপনার কম্পিউটারে সেভ করে রাখুন । বা আমার ব্লগে চোখ রাখুন কেননা এটি আমার একটি বাংলা ব্লগে এর আগে পাবলিশ হয়েছে । অনলাইনে বহু ভাবে কাজ করে টাকা আয় করা যায় এবং খুব ভালো পরিমাণ ই । কিন্তু প্রিয় পাঠক, আমি জানি আপনাদের ভিতর ৯৫% লোক যারা একেবারে নতুন ফ্রীলাঞ্চিং শুরু করবেন ডাটা এন্ট্রি দিয়ে কিন্তু অন্য আর একজনকে যখন দেখবেন সে অন্য কোন কাজ করে ধরুন গ্রাফিক্স ডিজাইন বা এস ই ও বা ওয়েব ডিজাইন করে মাসে ২০০ – ৩০০ ডলার আয় করছে তখন আপনি আপনার মত পাল্টে ফেলবেন আর আপনি ডাটা এন্ট্রি কাজ ছেড়ে ওই কাজ গুলো শেখার চেষ্টা করবেন । কিন্তু কাজ শেখা ত সহজ নয়, বেশীর ভাগ লোক আজ কাজ শিখবে আর কাল টাকা আয় করবে কিন্তু কাজ শিখতে গেলে ভালো করে কাজ না শিখতে পারলে আপনার মাসে ৫০ ডলার আয় করতে জান বেরিয়ে যাবে । আর কাজ শিখতে গেলে বই পড়ার মতো ২৪ ঘণ্টা মনোযোগ দিয়ে ৪ থেকে ৬ মাস কাজ শিখতে হবে এর মধ্য টাকা আয়ের কথা বাদ দিতে হবে। যাহোক, অনলাইনে বেশীর ভাগ লোক সফল হতে পারে না কারন তারা বারে বারে তাদের মত পাল্টায় । যেকোনো একটা জিনিস নিয়ে পড়ে থাকলে খুব ভালো আয় করা যায় । আপনি কি ভাবছেন ডাটা এন্ট্রি করে কতো টাকা আয় করা যায়, হ্যাঁ, আমি ইলাঞ্ছে বাংলাদেশের বেশ কয়েক জনকে দেখেছি যারা ৩২,০০০+ ডলার আয় করেছেন ৪ বছরে । তার মানে প্রতি বছরে ৮,০০০ ডলার এবং প্রতি মাসে ৬৬৬ ডলার । দেখুন আমি চাপা বাজি করছি না । ভারতের অনেক কোম্পানি আছে যাদের আয় কয়েক লক্ষ ডলার এবং এরা বড় বড় ডাটা এন্ট্রি কাজ গুলো নিয়ে থাকে । কিন্তু আবার বলে রাখছি, আমি ধরে নিয়েছি আপনি একেবারে নতুন এবং এসব কিছু জানেন না আর আমি আপনাকে একটা সুন্দর পথ দেখানোর চেষ্টা করছি । আর একটা কথা যেটা দিয়ে ফ্রীলাঞ্চিং শুরু করবেন সেটা চালিয়ে যাবেন । যেমন—যদি ডাটা এন্ট্রি দিয়ে শুরু করেন তবে ডাটা এন্ট্রি কাজ নিয়ে সামনে এগিয়ে যান । এখন আপনি হয়ত একা কিন্তু আস্তে আস্তে করে আপনি ও এক জন একজন করে লোক নিয়োগ করবেন আর একদিন আপনার ও একটা ছোট ডাটা এন্ট্রি কোম্পানি হতে পারে । আমি কেন আপনাকে ডাটা এন্ট্রি দিয়ে শুরু করতে বলেছি কারণ, এটাই একমাত্র সহজ উপায় এবং এটা শিখতে সময় লাগে না শুধু মাইক্রোসফট এক্সসেল জানা থাকলেই হয় । আপনি ওডেস্কের নাম শুনেছেন, হ্যাঁ, ওডেস্কে ও আপনি ডাটা এন্ট্রি কাজ করতে পারেন কিন্তু আমি বলবো অন্য কথা । ইল্যান্স দিয়েই শুরু করুন আপনার ফ্রীল্যান্সিং ক্যারিয়ার ইল্যান্স ফ্রীলান্স কোম্পানির মধ্য অন্যতম । ওডেস্কে কাজ করতে করতে একসময় আপনি বিরক্ত হয়ে যাবেন কারণ ওডেস্কে এখন প্রচুর পরিমাণ কম্পিটিশান । যেকোনো একটি জবে দেখবেন প্রচুর পরিমাণ বিড । এত বিডের মধ্য কাজ পাবার সম্ভাবনা কম থাকে । তাছাড়া বিড বেশী হলে বায়ার ও অনেক জব ক্যান্সেল করে দেয় । আবার কিছু কিছু বায়ার আছে যারা শুধু ভালো ফিডব্যাক দেবার অফার করে খুব কম রেটে (১ – ২ ডলার বা ১০ সেন্ট) পাহাড় সমান কাজের বোঝা চাপিয়ে দেয় । মূলতঃ এখানে ও মানবিকতার বিরুদ্ধে কাজ করছে কিছু কিছু বায়ার । ভাবতে অবাক লাগে । আমি এমন ও অনেক বায়ার কে দেখেছি তারা ১০ সেন্ট করে প্রতি ঘণ্টায় কাজ করিয়ে নিচ্ছে । ফ্রীলান্সার এ কাজ পেতে বেশ সময় লাগে এবং এখানে ও কম্পিটিশান মোটামুটি । কিছু ভালো গুন থাকার জন্য আমার মনে হয় ইল্যান্স সব থেকে ভালো জায়গা । আপনি ওডেস্কে যতটা সময় দেন ইল্যান্সে ঠিক ততটা সময় দিতে পারলে আয় ও অনেক বেশী হবে । কারণ ---  ইল্যান্সে ৩ ডলারের নিচে প্রতি ঘণ্টায় কোন ওয়ার্কার হায়ার করা যায় না ।  আর ফিক্সড প্রাইসের ক্ষেত্রে ২০ ডলারের কমে কোন ওয়ার্কার হায়ার করা যায় না, যেখানে ওডেস্কে ১ ডলারে ও হায়ার করা যায় ।  আর এখানকার বায়ারদের সব থেকে ভালো গুন হল একবার আপনি যদি নিজের দক্ষতা প্রমাণ করতে পারেন তবে প্রতিনিয়ত কাজ পাবেন সেটা ডাটা এন্ট্রি ও হতে পারেন ।  এখানকার বায়ার গুলো খুব হাই লেভেলের এবং টাকার জন্য কার্পণ্য করে না, তাদের দরকার শুধু হাই কোয়ালিটির কাজ । তবে ইল্যান্সে একাউন্ট করাটা খুব কঠিন । ভুলে ও কখনো একের অধিক একাউন্ট করার চেষ্টা করবেন না একটি তথ্য দিয়ে । একাউন্ট করার পর এরা মোবাইল নম্বর যাচাই করবে এবং আপনাকে সরাসরি স্কাইপে দেখতে ও চাইবে । ব্যাপারটাকে একটু পরিস্কার করে বলি, একাউন্টে মোবাইল নম্বর বসালে দেখবেন পাশে লেখা আছে ভেরিফাই করুন, আপনি যখন ভেরিফাইতে ক্লিক করবেন তখন আপনার সামনে একটা কোড আসবে আর আপনার মোবাইলে একটা কল করবে। প্রথমে আপনাকে বলবে যে একটা বিপ শব্দ শোনার পর আপনি স্ক্রিনে যে কোড দেখতে পাচ্ছেন সেই কোড বলবেন আর বলা শেষ হলে মোবাইলের হ্যাশ বাটন চাপবেন । এভাবে ২৪ ঘণ্টার মধ্য ৩ বার চেষ্টা করে সফল না হলে আর চেষ্টা করবেন না । ২ দিন পর আবার চেষ্টা করুন । কেননা আমি যত বার এই কোড বলেছি ওরা বলে ঠিক হয়নি । আর বার বার এই করলে আপনাকে নিজের মোবাইলের টাকা খরচ করে ওদেরকে কল করতে হবে । চলুন দেখা যাক কিভাবে একাউণ্ট করতে হয় ইল্যান্সে? প্রথমে ইল্যান্সে যান এবং সাইন আপ করুন একজন ওয়ার্কার হিসাবে আর আমি সিওর আপনি ভালো ভাবেই সাইন আপ করতে পারবেন । তবে একটা গুরুত্ব পূর্ণ কথা, সাইন আপ করার সময় সব তথ্য গুলো আপনার ডায়েরীতে লিখে রাখবেন কারণ পরবর্তীতে এগুলো আপনার কাজে লাগবে যেমন ধরুন – আপনি যে মেইল দিয়ে সাইন আপ করছেন সেই মেইল এবং তার পাস ওয়ার্ড, ইলাঞ্ছ এর ইউজার নেম, পাস ওয়ার্ড, সিকিউরিটি হিসাবে ২ টি প্রশ্ন করা হবে এবং এই প্রশ্ন ২ টি এবং তার উত্তর । প্রতিবার যখন আপনি ইলাঞ্ছে লগ ইন করবেন তখন আপনাকে এই ২ টি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে লগ ইন করতে হবে তা না হলে আপনি ঢুকতে পারবেন না । সাইন আপ করার সময় আপনি অবশ্যই “I want to work” সিলেক্ট করে সাইন আপ করবেন । কেননা আপনি ত কাজ করতে চান, কাজ করাতে ত চান না । আর কাজ করাতে গেলে ত আপনার একটা International ক্রেডিট কার্ড থাকতে হবে কিন্তু কোন ব্যাংক থেকে এটা পেতে গেলে আপনার বছরে অনেক টাকা লেনদেন থাকতে হবে । অন্য একটা উপায় আছে যদি ও ইলাঞ্ছ থেকে আপনি পেতে পারেন পেওনিয়ার ডেবিট মাস্টার কার্ড আর এই কার্ড দিয়ে মানে কার্ডের ডলার দিয়ে আপনি অনলাইনে কেনাকাটা থেকে শুরু করে সব কিছুই করতে পারবেন মনের আনন্দে । আর ইলাঞ্চ থেকে আয় করা টাকা এই কার্ড দিয়ে তুলতে পারবেন, তবে এক্ষেত্রে একটু চার্জ বেশী পড়বে । তবে একটা সুবিধা আছে এই কার্ডের জমানো ডলার পরবর্তীতে আপনার ব্যবসাকে বাড়াতে সাহায্য করবে । যেমন ধরুন – কিছু দিন আগে আমার ১৫০ ডলারের খুব দরকার ছিল, আমার কার্ডে যদি এই ১৫০ ডলার থাকতো তবে আমি ৩ দিনের মধ্য প্রায় বিনা কাজে ১২০ ডলার পেতে পারতাম । যাহোক, প্রথম পর্যায়ের সাইন আপ শেষ হলে এবার ইমেইল ভেরিফাই করে নিন । এবার প্রোফাইল সাজানো সাইন আপ শেষ হলে এবার প্রোফাইল সুন্দর করে সাজাতে হবে । একজন বায়ারের জায়গায় নিজেকে কল্পনা করে দেখুন, আপনি কি চান আপনার টাকা নষ্ট করতে, না চান না । কেউ ই চায় না, তাই বায়ার ও চায় না তার টাকা নষ্ট হোক তাই সে সব সময় চাইবে অল্প টাকার ভিতর ভালো দক্ষতা সম্পন্ন কাউকে ভাড়া করে তার কাজ সেরে নিতে । তাই প্রোফাইল এমন ভাবে সাজাতে হবে যাতে বায়ার দেখে বুঝতে পারে যে আপনি আপনার কাজের ব্যাপারে একজন সেরাম এক্সপার্ট । আপনি কি পড়ছেন বা আপনার এডুকেশান কোয়ালিফিকেশন ঠিক ঠাক করে লিখুন । মিথ্যা বলবেন না এবং ভুল তথ্য দেবেন না । সুন্দর করে আপনার অবজেক্টিভ বা উদ্দেশ্য লিখুন, MS word এবং MS Excel এবং English পরীক্ষা গুলো দিন এবং ভালো স্কোর নিয়ে পাস করুন । এখানে একটা স্যাম্পল প্রোফাইল আছে যেটা দেখে আইডিয়া নিতে পারেন । বিড করা এবং মোবাইল ভেরিফাই করা কিন্তু আসল সমস্যাটা এখনো রয়ে গেছে, আপনি যেকোনো কাজে কিন্তু এখনো বিড করতে পারবেন না । কারণ ইলাঞ্ছএ মোবাইল নম্বর ভেরিফাই না হলে বিড করা যায় না । যদি মোবাইল ভেরিফাই করার অপশন না পান তবে যেকোনো কাজে বিড করার চেষ্টা করেন দেখবেন মোবাইল ভেরিফাই করার অপশন আসবে এবং আপনি ক্লিক করলে নতুন একটা ফ্লোট উইন্ডো আসবে এবং এখানে আপনার মোবাইল নম্বর দিয়ে ভেরিফাই তে ক্লিক করুন দেখবেন আপনার কাছে একটা কল আসবে এবং কল টি রিসিভ করার পর কিছু বলে একটা বিপ শব্দ করবে এবং এই শব্দের পর আপনি স্ক্রিনে লেখা সংখ্যা গুলো বলবেন এবং বলা শেষ হলে হ্যাস বাটন চাপ দিবেন । ব্যাস, হয়ে গেল আপনার মোবাইল ভেরিফাই করা । এবার কাজে বিড করে দেখুন ত হচ্ছে কিনা । ভয় পাবার কিছু নেই, আস্তে আস্তে হবে । ১ টা দারুন অফার, মিস করবেন না আপনি যদি নতুন ফ্রীল্যান্সার বা ফ্রীল্যান্সিং শুরু করতে যাচ্ছেন তবে পেওনিয়ার সম্পর্কে কিছু কথা না বললেই নয়। পেওনিয়ার হল পেপালের মতো টাকা আদান-প্রদানের জন্য একটি অনলাইন ব্যাংক । যারা ফ্রীলান্সার আছেন তারা পেওনিয়ারে টাকা তোলে খুব কম লোক কারণ ডলারের পরিমাণ বেশী না হলে টাকা তোলা লস, কারণ পেওনিয়ারের টাকা তুলতে গেলে ফিস অনেক বেশী দিতে হয় । তাই প্রায় সবাই মানিবুকার ব্যবহার করে । কিন্তু মানিবুকার দিয়ে আমাদের সব কাজ সঠিক ভাবে হয় না । অনলাইনে বা ইন্টারনেটে সর্বাধিক প্রচলিত এবং বহুল ব্যবহৃত পেমেন্ট গেটওয়ে হল পেপাল । কিন্তু আমাদের দেশে পেপাল না থাকায় আমাদের ভোগান্তির শেষ নেই । আসুন দেখে নিই পেপাল না থাকার কারনে আমাদের কি কি আসুবিধা হয় ...  পেপাল দিয়ে টাকা তুললে চার্জ কম দিতে হয়  পেপাল না থাকার কারনে অন্য বিভিন্ন অনলাইন ব্যবসা আমরা করতে পারি না ।  কাজের জন্য বিভিন্ন টুলস এবং সফটওয়্যার কিনতে পারি না ।  মূল কথা, পেপাল না থাকার কারনে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার রাস্তা ৭০ ভাগ প্রায় বন্ধ হয়ে যায় । আর এই অসুবিধা দূর করার ক্ষেত্রে পেওনিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চলুন দেখা যাক পেওনিয়ারের সুবিধা গুলো...  পেওনিয়ার বর্তমানে পেপালের সাথে প্রতিযোগিতায় নেমেছে, অনলাইনের প্রায় ১০০% ক্ষেত্রে পেওনিয়ার ডেবিট কার্ড ব্যবহার করা যায় ।  আমাজন, ই-বে, কমিশন জাংশন, ক্লিক ব্যাংক সহ পৃথিবীর সব বড় বড় কোম্পানি পেওনিয়ার সাপোর্ট করছে ।  অনলাইন থেকে কেনা কাটা করতে পারেন সহজে ।  পৃথিবীর যেকোনো দেশে আপনি আপনার কার্ড দিয়ে টাকা তুলতে পারেন । আপনি এখনি পেওনিয়ার ডেবিট মাস্টার কার্ডের জন্য আবেদন করুন কারণ দিন যাচ্ছে আর এরা নতুন নতুন শর্ত আরোপ করছে । কার্ড করার জন্য আপনাকে কোন টাকা পয়সা দিতে হবে না, বিনা মূল্যে ২৫ দিন পর এরা আপনার বাসার ঠিকানায় কার্ড পাঠিয়ে দেবে। ধরুন আপনি ইমেইল মার্কেটিং করবেন, আপনার কাছে মেইল সংগ্রহ করার সফটওয়্যার আছে কিন্তু মেইল সেন্ড করার সার্ভার নেই । আপনি ওয়েবার থেকে মাত্র ৫ ডলার দিয়ে প্রথম মাসের জন্য সার্ভার কিনবেন কিন্তু কিনতে পারছেন না কারণ আপনার কোন ক্রেডিট কার্ড বা পেপাল নেই । এই ধরনের হাজারো সমস্যার মুখে পড়বেন তখন দেখবেন একটা কার্ডের কি মূল্য আর এটা কিভাবে আপনার ব্যবসাকে বাড়ায় । আর একটা কথা, সাইন আপের কথা শুধু বললেই হবে না, সাইন আপ করার আগে আপনার ভোটার আই ডি কার্ডের ২ সাইড স্ক্যান করে নিন । এবং আপনার কম্পুটারে রাখুন । ব্যাংক ভেরিফাই এর স্থানে ভোটার আই ডি কার্ড দিয়ে দিতে পারেন, আমার টা ত আমি এই ভাবে করে ছিলাম বাংক ভেরিফাই । আর আপনি যদি গ্রামে থাকেন তবে ঠিকানা দেবার সময় Vill, Post, PS. Dist এই ভাবে উল্লেখ করবেন না । ঠিকানা লিখবেন এইভাবে যদি গ্রামে থাকেন... Sunderban, Kochi, Rampal, Bagerhat ওরা বলে গ্রামে ওরা কার্ড পাঠায় না কিন্তু উপরের মতো ঠিকানা লিখলে পাঠিয়ে দেয় । আমি বেশ কয়েক জনকে এনে দিয়েছি । এবার শুরু করা যাক সাইন আপ প্রসেস... প্রথমে এখানে ক্লিক করে পেয়নিয়ারে যান এবং সাইন আপ বাটনে ক্লিক করুন । আর যদি সরাসরি সাইন আপ করতে না পারেন তবে ইল্যাঞ্চ থেকে চেষ্টা করে দেখুন ।

Friday, October 4, 2013

১ টা দারুন অফার, মিস করবেন না

আপনি যদি নতুন ফ্রীল্যান্সার বা ফ্রীল্যান্সিং শুরু করতে যাচ্ছেন তবে পেওনিয়ার সম্পর্কে কিছু কথা না বললেই নয়। পেওনিয়ার হল পেপালের মতো টাকা আদান-প্রদানের জন্য একটি অনলাইন ব্যাংক । যারা ফ্রীলান্সার আছেন তারা পেওনিয়ারে টাকা তোলে খুব কম লোক কারণ ডলারের পরিমাণ বেশী না হলে টাকা তোলা লস, কারণ পেওনিয়ারের টাকা তুলতে গেলে ফিস অনেক বেশী দিতে হয় । তাই প্রায় সবাই মানিবুকার ব্যবহার করে । কিন্তু মানিবুকার দিয়ে আমাদের সব কাজ সঠিক ভাবে হয় না ।


অনলাইনে বা ইন্টারনেটে সর্বাধিক প্রচলিত এবং বহুল ব্যবহৃত পেমেন্ট গেটওয়ে হল পেপাল । কিন্তু আমাদের দেশে পেপাল না থাকায় আমাদের ভোগান্তির শেষ নেই । আসুন দেখে নিই পেপাল না থাকার কারনে আমাদের কি কি আসুবিধা হয় ...

Ø  পেপাল দিয়ে টাকা তুললে চার্জ কম দিতে হয়

Ø  পেপাল না থাকার কারনে অন্য বিভিন্ন অনলাইন ব্যবসা আমরা করতে পারি না ।

Ø  কাজের জন্য বিভিন্ন টুলস এবং সফটওয়্যার কিনতে পারি না ।

Ø  মূল কথা, পেপাল না থাকার কারনে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার রাস্তা ৭০ ভাগ প্রায় বন্ধ হয়ে যায় ।

আর এই অসুবিধা দূর করার ক্ষেত্রে পেওনিয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চলুন দেখা যাক পেওনিয়ারের সুবিধা গুলো...


 Ø  পেওনিয়ার বর্তমানে পেপালের সাথে প্রতিযোগিতায় নেমেছে, অনলাইনের প্রায় ১০০% ক্ষেত্রে পেওনিয়ার ডেবিট কার্ড ব্যবহার করা যায় ।

 Ø  আমাজন, ই-বে, কমিশন জাংশন, ক্লিক ব্যাংক সহ পৃথিবীর সব বড় বড় কোম্পানি পেওনিয়ার সাপোর্ট করছে ।

 Ø  অনলাইন থেকে কেনা কাটা করতে পারেন সহজে ।

 Ø  পৃথিবীর যেকোনো দেশে আপনি আপনার কার্ড দিয়ে টাকা তুলতে পারেন ।



আপনি এখনি পেওনিয়ার ডেবিট মাস্টার কার্ডের জন্য আবেদন করুন কারণ দিন যাচ্ছে আর এরা নতুন নতুন শর্ত আরোপ করছে । কার্ড করার জন্য আপনাকে কোন টাকা পয়সা দিতে হবে না, বিনা মূল্যে ২৫ দিন পর এরা আপনার বাসার ঠিকানায় কার্ড পাঠিয়ে দেবে । আর এখন এই কার্ডের জন্য আবেদন করলে আপনি সাথে সাথে ই আপনার একাউন্টে পাবেন ২৫ ডলার ।


ধরুন আপনি ইমেইল মার্কেটিং করবেন, আপনার কাছে মেইল সংগ্রহ করার সফটওয়্যার আছে কিন্তু মেইল সেন্ড করার সার্ভার নেই । আপনি ওয়েবার থেকে মাত্র ১ ডলার দিয়ে প্রথম মাসের জন্য সার্ভার কিনবেন কিন্তু কিনতে পারছেন না কারণ আপনার কোন ক্রেডিট কার্ড বা পেপাল নেই ।


এই ধরনের হাজারো সমস্যার মুখে পড়বেন তখন দেখবেন একটা কার্ডের কি মূল্য আর এটা কিভাবে আপনার ব্যবসাকে বাড়ায় ।

তাই আজই সাইন আপ করুন আর পান ২৫ ডলার যা দিয়ে আপনার প্রয়োজন কিছু টা হলে ও মিটতে পারে ।

আর একটা কথা, সাইন আপের কথা শুধু বললেই হবে না, সাইন আপ করার আগে আপনার ভোটার আই ডি কার্ডের ২ সাইড স্ক্যান করে নিন । এবং আপনার কম্পুটারে রাখুন ।

ব্যাংক ভেরিফাই এর স্থানে ভোটার আই ডি কার্ড দিয়ে দিতে পারেন, আমার টা ত আমি এই ভাবে করে ছিলাম বাংক ভেরিফাই ।

আর আপনি যদি গ্রামে থাকেন তবে ঠিকানা দেবার সময় Vill, Post, PS. Dist এই ভাবে উল্লেখ করবেন না । ঠিকানা লিখবেন এইভাবে যদি গ্রামে থাকেন...


Sunderban, Kochi, Rampal, Bagerhat

ওরা বলে গ্রামে ওরা কার্ড পাঠায় না কিন্তু উপরের মতো ঠিকানা লিখলে পাঠিয়ে দেয় । আমি বেশ কয়েক জনকে এনে দিয়েছি ।

২৫ ডলারের অফার শেষ হবার আগেই করুন ।

এবার শুরু করা যাক সাইন আপ প্রসেস...


প্রথমে এখানেক্লিক করে পেয়নিয়ারে যান এবং সাইন আপ বাটনে ক্লিক করুন । আর যদি সরাসরি সাইন আপ করতে না পারেন তবে ইল্যাঞ্চ থেকে চেষ্টা করে দেখুন । 





কোন সমস্যা হলে আমাকে মেইল করুন কন্টাক্ট মি থেকে । 





Saturday, August 17, 2013

আজ আমার গুগল অ্যাড সেন্স থেকে আয় ১১,২০৯ ডলার !


কি বিশ্বাস করতে পারছেন না, তাহলে নিচের ছবিটা দেখুন ।












কি এবার বিশ্বাস হল । আমার অনেকগুলো ব্লগ আছে তার মধ্য একটি ব্লগের ১ টি পোষ্ট কয়েক দিন আগে ফেসবুকে শেয়ার করি এবং পোষ্টটি ভাইরাল হয়ে যায় এবং লাস্ট ৩ দিনে আমার ব্লগের ভিসিটর ছিল ১৫ লাখ । আর গত কালের আয় ত দেখতেই পাচ্ছেন ।







এবার ব্যাপারটা সম্পর্কে একটু জানি, উপরে যে রিপোর্ট আপনি দেখতে পাচ্ছেন সেটা ভুয়া । আপনি ইচ্ছা করলে এই রকম একটা রিপোর্ট তৈরি করতে পারবেন । এই রকম একটা সাইট হচ্ছে ...










গুগলে গুগল অ্যাড সেন্স কোড বা মানি জেনারেটর দিয়ে সার্চ দিলে এই রকম আরও অনেক সাইট পাবেন । আর বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে গুগলে অ্যাড সেন্স এর যে সব ছবি পাওয়া যায় তা এই ভাবে তৈরি ।





এই পোষ্টটা শুধু মজা করার জন্য । ভালো থাকবেন ।


আপনি কি আপনার দিনের জবের পাশাপাশি অন্য কোন আয়ের উপায় খুঁজছেন ?

আপনি কি আপনার দিনের জবের পাশাপাশি অন্য কোন আয়ের উপায় খুঁজছেন ? আপনি কি ইন্টারনেটের সাথে মোটামুটি ভাবে পরিচিত ? আপনার ইংরেজিতে দক্ষতা মোটামুটি ? আপনি কি পরিশ্রমী ? আপনি কি সপ্তাহে ৪ ঘণ্টা সময় দিতে পারবেন ?






উপরের প্রশ্ন গুলোর উত্তর যদি হ্যাঁ হয় তবে আপনি এই পোষ্ট টি পড়ুন না হলে সার্চ বার ব্যবহার করে অন্য কিছু খুঁজুন ।






দেখুন টাকা রোজগার করা যে কতটা কঠিন সেটা আপনাকে বোঝাতে হবে না মনে করি । আর আপনি যদি এখনো পেশাজীবী না হয়ে থাকেন তবে বুঝবেন আপনার বাবা সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত অফিসে বসে থেকে কত কষ্ট করে মাসের শেষে কিছু টাকা পায় । আপনি অনলাইনে খুঁজলে বহু ওয়েব সাইট পাবেন যারা আপনাকে হাজার হাজার টাকার লোভ দেখাবে, এই ধরুন না এক ক্লিক করলে ১০ ডলার বা ২০ ডলার বা ১০০ ডলার । আপনি কি ভেবেছেন এই এক ক্লিক করলে যদি এত টাকা পাওয়া যেত তবে পৃথিবীর সব মানুষ শুধু ঘরে বসে ক্লিক ই করত । আপনার বাবা ও তাই করত অফিস বাদ দিয়ে কারণ একজন চাকুরীজীবী মানুষ কত টাকা আয় করতে পারে সেটা আপনি ভালো মতো জানেন । তাই কষ্ট না করে যে আপনাকে টাকার প্রলোভন দেখাবে তাকেই এড়িয়ে চলুন ।







কিছু দিন আগে বাংলাদেশে ঘটে গেল এই ক্লিক বিপ্লব, হাজার মানুষ এই লোভ সামলাতে না পেরে টাকা ইনভেস্ট করল, কিন্তু কি পেল শেষে ! শুধুই প্রতারণা । আপনারা যারা জানেন না তাদেরকে বলছি এই ক্লিক এর যে কাজ তারা আপনাদের দিত এটা আসলে কোন কাজ না, মাসের শেষে তারা আপনাকে আপনি যে টাকা তাদের দিয়ে ছিলেন সেই টাকা ই ফেরত দিত । আপনি যদি তাদের এই পলিসি বুঝতে চান তবে আপনাকে এল এম এল ব্যবস্যা সম্পর্কে জানতে হবে । আপনি গুগলে বা ইউকিপিডিয়াতে সার্চ দিয়ে পড়ে নিন দেখবেন খুব অল্প সময়ে কোটিপতি এবং মানুষকে ধোঁকা দেবার একটা খুব ভালো ব্যবস্যা । এটা প্রথম চালু হয় রাশিয়াতে ।








 যা হোক অনলাইনে কিন্তু এই রকম আরও অনেক ক্লিক সাইট রয়েছে তারা কেউ কেউ এক ক্লিক করলে ১০০ ডলার ও দেয় ( আসলে ক্লিক করলে যে টাকা দেখায় ওটা ভারটুয়াল টাকা)। কিন্তু সব ক্লিক সাইট কি একই রকম ? না, কিছু কিছু সাইট আছে যারা টাকা দেয় এবং এরা খুবই বিশ্বাসী । নিয়মিত টাকা দিয়ে আসছে যারা কাজ করছে তাদের কে । কিন্তু এই টাকার পরিমান খুবই সামান্য । মানে ১ ডলার পূরণ হতে আপনার ১ মাসের ও বেশী সময় লাগতে পারে । কিন্তু একটা সুবিধা আছে, এই ১ ডলার আপনি আবার ইনভেস্ট করতে পারবেন । তাতে মোটামুটি আপনি যদি ভালো করে ওদের ব্যাপারগুলো বুঝতে পারেন তবে মাসে ৩০-৫০ ডলার আয় করা যায় । এই রকম একটা সাইট হচ্ছে ...ক্লিক সেন্স । আপনি চাইলে সাইন আপ করতে পারেন । তবে ধৈর্য ধরে প্রতিদিন ক্লিক করে যেতে হবে, পর পর ৩ মাস ক্লিক না করলে আপনার আই ডি ক্যান্সেল হয়ে যাবে । সময় লাগতে পারে ১৫ মিনিট ।







উপরের এত সব বলে আমি আপনাকে বোঝানোর চেষ্টা করছি যে বিনা কষ্টে কোন দিন কিছু হয়নি আর আজ ও হবে না । আর যারা বলে তারা মিথ্যা বলে । উপরে আমি আপনাদের পি টি সি থেকে আয় করার ব্যাপার নিয়ে একটু আলোচনা করেছি এবার আমি ব্লগিং নিয়ে আলোচনা করবো ।






আমি একজন ব্লগার এবং এটা আমার নেশা । আমি একটা দিন ও আমার ব্লগ এবং ইন্টারনেট ছাড়া কল্পনা করতে পারি না । রাতজাগা তারার মতো সারাটা রাত আমার নির্ঘুম কাটাতে ভালো লাগে, তাই সারা রাত ধরে শুধু পড়ি আর লিখি । আর আমি এটাকে খুবই উপভোগ করি ।







আমার এই পোষ্ট পড়ে যদি কারও এতটুকু উপকার হয়ে থাকে তবে আমি সার্থক । আমি জানি বাংলাদেশে এখন অনলাইন বিপ্লব চলছে, ফেসবুকে দেখি নতুন নতুন উঠতি বয়েসি ছেলে, মেয়েরা কিভাবে অনলাইন থেকে আয় করবে তাই নিয়ে বিভিন্ন পোষ্ট শেয়ার করে । আর ওই সব ভুয়া জিনিস শেয়ার করে, যেমন == ১ ক্লিক করলে ১০ ডলার !!







দেখলে খুব খারাপ লাগে, এরা না জেনে না বুঝে শুধু শুধু মূল্যবান সময় নষ্ট করছে । অনেকে আবার কোর্স ও করছে কিভাবে অনলাইনে আয় করবে তার উপর । কেউ কেউ আবার পথ খুঁজে পাচ্ছে না, কোন কোর্স টা করবে । অনেকে আবার প্রশ্ন করছে, কত দিন পর আমি টাকা আয় করতে পারবো এই কোর্স করার পর ? এই কোর্স এর মেয়াদ ৩ মাস বা ৬ মাস এবং কোর্স ফি ৫,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা । কোর্স করার পর আপনি টাকা আয় করলেন না ছাই করলেন সেটা কোম্পানি দেখবে না । আমি যদি ভর্তি হই আর যদি আপনাকে ও ভর্তি করাতে পারি তবে কোম্পানি আমাকে ও কিছু টাকা দেবে কারণ আমি আপনাকে লোভ দেখিয়ে বা যে করেই হোক কোর্সে ভর্তি করিয়েছি এবং এর কারনে কোম্পানি ভর্তি ফি পেল যাতে কোম্পানির লাভ হল ।








অনলাইনে কাজ করতে গিয়ে আমি দেখেছি অধিকাংশ ফ্রীলাঞ্চার (মানে যারা অনলাইন থেকে টাকা আয় করে) যুবক এবং এরা ছাত্র, টাকার পিছনে ছুটতে ছুটতে এরা নিজেদের পড়াশুনা ভুলে যায় এবং একসময় কলেজ দল ছুটদের দলে নাম লেখায়, ফলে তাদের সুন্দর ভবিষ্যৎ অনেকাংশে অন্ধকারে ঢাকা পড়ে । এদেরই ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হবার কথা ছিল ।





আমি অবশ্যই এদেরকে ফ্রীলাঞ্চিং করতে বলবো কারণ এতে একটা ভালো অঙ্কের টাকা পাওয়া যায় । কিন্তু প্রতিদিন যদি ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় নষ্ট করে ফ্রীলাঞ্চ ওয়েব সাইটে বসে কাজে বিড করার জন্য তাহলে পড়ার সময় কই !





আচ্ছা যদি এমন হয় যে একটা ছেলে একই সাথে জ্ঞান অর্জন করল এবং আয় করল এবং এই রোজগার দীর্ঘদিন ধরে চলতে লাগলো ।



হ্যাঁ, আপনি ঠিক ধরেছেন । আমি ব্লগিং এর কথা বলছি ।



ব্লগিং মানে হল আপনার একটা ব্লগ থাকবে আর আপনি সেই ব্লগে নিয়মিত লিখলেন (সপ্তাহে ১ দিন বা আপনার মর্জির উপর নির্ভর করবে ) আর যারা আপনার লেখা পড়লো তারা আপনাকে দিয়ে গেল কিছু টাকা । না, তারা নিজেদের  গাঁট থেকে আপনাকে টাকা দেবে না ।



চলুন শুরু করি আমাদের যাত্রা...





ব্লগিং করার জন্য সর্ব প্রথমে দরকার একটা ব্লগ । আপনি এই লেখাটি এখন যেখানে পড়ছেন সেটি ও একটি ব্লগ । ব্লগ আপনি ফ্রী তে ও বানাতে পারবেন আবার টাকা খরচ করে বানাতে পারবেন । আপনি ব্লগস্পট থেকে ফ্রী ব্লগ বানাতে পারবেন, শুধু দরকার একটি মেইল এবং অবশ্যই জিমেইল হতে হবে । যদি আপনার জিমেইল আক্যাউন্ট থেকে থাকে তবে www.blogger.com এ যান এবং আপনার মেইলের আই ডি এবং পাস ওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করুন এবং Create a new blog  বাটনে চাপ দিন এবার আপনার ব্লগের জন্য একটা নাম দিন এবং ব্লগের অ্যাড্রেস; আপনার পছন্দ মতো দিন এবং Create a new blog   বাটনে চাপ দিলে আপনার ব্লগ তৈরি ।






এবার ব্লগে লিখুন এবং আয় করুন ।

একটা ব্লগ থেকে আয় করা যায় অনেক ভাবে তবে তার মধ্য সব থেকে গুরুত্ব পূর্ণ হল গুগল অ্যাড সেন্স। আমার মনে হয় আপনি অনেক ব্লগে এই গুগল অ্যাডসেন্স সম্পর্কে শুনে থাকবেন । গুগল অ্যাড সেন্স হল গুগলের একটি সার্ভিস । এরা আপনার ব্লগ আপনার ব্লগের বিষয় বস্তুর উপর নির্ভর করে অ্যাড দেবে এবং যদি কেউ এই অ্যাড দেখে এবং ক্লিক করে তবে এরা আপনাকে টাকা দেবে ।






আমি জানি আপনার মনে মনে প্রশ্ন আসছে, এক ক্লিকে এরা আমাকে কত ডলার দেবে ?


আপনার এই প্রশ্নের সদুত্তর আমি দিচ্ছি, এরা আপনার এক ক্লিকে ০.০১ ডলার থেকে ১১৯ ডলার পর্যন্ত দিতে পারে । তবে এই ক্লিক রেট টাকার পরিমান নির্ভর করে আপনি কি বিষয় নিয়ে ব্লগে লিখছেন ।




আমি আপনাকে আরও সহজ করে বোঝাচ্ছি,


ধরুন আমি ক, আমার একটা “ খ ” নামে কফি হাউজ আছে খুলনাতে, আমি খুলনা জেলার সেই সব লোকদেরকে আমি আমার কফি হাউজ সম্পর্কে জানাতে চাই যারা কফি খায় বা কফি ইন্টারেস্টেড । ত আমি কি করলাম, আমি একটা অ্যাড কোম্পানির কাছে গেলাম এবং তাদেরকে বললাম যে আমার একটা কফি হাউজ আছে এবং আমার কফি হাউজের কাস্টমার বাড়িয়ে দিতে হবে অ্যাড দিয়ে । এবার অ্যাড কোম্পানি কি করলো, তারা খুলনা জেলাতে যেসব কফির দোকান আছে বা কফি নিয়ে যেখানে আলোচনা সেখানে এক একটা করে পোষ্টার দিয়ে দিলো আর যেসব দোকানে পোষ্টার লাগালো তাদের মালিককে বলল, কিছু মনে কর না ভাই, এই পোষ্টার দেখে যারা খ নামের কফি হাউজে যাবে তাদের প্রতি একজনের জন্য আমি তোমাকে ১০ টাকা করে দিবো ।








মানে গুগল ব্লগে বিভিন্ন ব্যাক্তি বা কোম্পানির অ্যাড দেবে আপনার ব্লগের বিষয়ের উপর নির্ভর করে এবং যারা এই অ্যাডে ক্লিক করে ওই ব্যাক্তি বা কোম্পানির ওয়েব সাইটে যাবে তাদের প্রতেকের জন্য গুগল আপনাকে টাকা দেবে । এই টাকা আসলে গুগল দেয় না, ক নামের ব্যাক্তি অ্যাড কোম্পানিকে যে টাকা দিল ওই অ্যাড কোম্পানি সেই টাকার ২২% কেটে রেখে বাকিটা দেয়, মানে ৬৮% দেয়।





আমার মনে হয় আপনি এবার বুঝতে পেরেছেন গুগল কিভাবে টাকা দিচ্ছে । শুধু ক্লিক থেকে না, আপনার ব্লগে যদি প্রতিদিন নতুন নতুন লোক আসে তবে ও গুগল আপনাকে টাকা দেবে, কারণ ওই নতুন লোক গুলো আপনার ব্লগের অ্যাড গুলো দেখছে ।




তবে কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো নিয়ে লিখলে প্রতি ক্লিকে ১ থেকে ১১৯ ডলার পর্যন্ত আয় করা যায় । আমার ব্লগে এই লিস্টটি পাবেন । গুগল হাই সি পি সি কী ওয়ার্ড বলে এগুলোকে । তবে আমরা যেসব বিষয় নিয়ে ব্লগিং করি তাতে এই ক্লিক প্রতি রেট কম ১ থেকে ৩০ সেন্ট হয় মাত্র ।





কি ভাবছেন, এই ১ সেন্ট ১ সেন্ট করে আয় করা যায় কত টাকা ?




আপনাকে জানানোর জন্য আমি এই পোষ্ট লিখছি, শন হোগান প্রতি বছরে শুধু গুগল অ্যাড সেন্স থেকে আয় করে প্রায় ...............।।???? আপনি কেন পারবেন না ? আমি ও প্রথমে ভাবতাম এই করে ত ১ ডলার পূরন হতে ৩ মাস সময় লাগবে কিন্তু আসলে না । এখানে ব্লগের পাঠক বা ভিসিটর একটা বড় ব্যাপার । দেখুন, সব কিছু যদি ঠিক মতো হয় তবে ৩ মাসের মধ্য প্রতিদিন আপনার ব্লগ থেকে আয় হবে ৫ ডলারের মতো । তবে অনেক পরিশ্রম করতে হবে । আমি ধরে নিচ্ছি আপনি ২ বছর পর প্রতিদিন ৫ ডলার করে আয় করতে পারবেন যদি প্রতি মাসে নিময় করে ব্লগিং করে যেতে পারেন। ৩ মাস হোক আর ২ বছর হোক, আপনার ত কোন সমস্যা নেই । কারণ এটা সুখের খবর যে, একবার ব্লগ থেকে আয় শুরু হয়ে গেলে আপনি প্রতি মাসে মাসে চাকুরীর মতো গুগল থেকে চেক পাবেন । তাই বলা চলে, এটা ও ২য় চাকুরী ।
অ্যাড সেন্স থেকে আয় করতে হলে শুধু ব্লগে লিখলেই হবে না, আপনি ব্লগে লিখলেন কিন্তু কেউ আপনার লেখা পড়ল না, কোন ক্লিক ও হল না তাই আয় ও হল না । তাই ব্লগের জন্য লিখে তার পর এর জন্য মার্কেটিং শুরু করতে হবে । মানে ব্লগের পাঠক ধরে আনতে হবে । এই কাজটি করার জন্য আপনি কোন ভালো এস ই ও এক্সপার্ট কে কিছু টাকা দিয়ে হায়ার করতে পারেন ।







আপনি হয়ত ভাবেছেন, কিন্তু আমি টাকা আয় করলাম কিন্তু টাকা পাবো কি করে ?
সঙ্গত কারনে এই প্রশ্ন আপনার মনে জাগাটাই স্বাভাবিক, দেখুন গুগল পৃথিবীর মধ্য সব থেকে বড় কোম্পানি, এরা সব সময় চেষ্টা করে আপনার সেবা করতে । আপনি পেপাল বা চেক এর মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন । আপনার যখন ১০০ ডলার আয় হবে তখন আপনি টাকা তোলার জন্য আবেদেন করতে পারবেন । কিছু দিনের মধ্য আপনার ঠিকানায় চেক এসে যাবে এবার যে কোন ব্যাঙ্ক থেকে চেক ক্যাশ করে নিন ।
আরও একটি বিষয় না বলে পারছি না, আপনার আয় যখন ২০ ডলার হবে তখন গুগল আপনাকে বলবে আপনার ঠিকানা যাচাই করতে । দেখবেন ৭-১৫ দিনের ভিতর গুগল থেকে একটা চিঠি আপনার বাসায় এসে হাজির ।






আমি একটা ছেলেকে চিনি যার বয়স ১২ বছর এবং সে একজন ব্লগার এবং ভালো টাকা আয় করছে এই বয়েসে ।  পড়াশুনার পাশাপাশি সে প্রতি সপ্তাহে ১ টি করে পোষ্ট লেখে তার ব্লগে । তার সাথে কথা হল... তার কাছ থেকে জানতে পারলাম তার বাবা তাকে এই কাজে হেল্প করে এবং অনুপ্রেরনা জোগায় । আরও বলল যে এতে করে সে প্রতিদিন নতুন নতুন কিছু শিখতে পারছে । আমি অবাক হয়ে গেলাম বিশ্ব সম্পর্কে তার জ্ঞান দেখে । তার মূল্যবোধ, জ্ঞানের পরিধি আমাকে অবাক করে দিল । এই এত টুকু বয়েসে সে যা জানে তার ধারে কাছে আমি কিছুই জানি না ! ভালোই লাগছিল এই পুঁচকে ছেলেটার সাথে সময় কাটাতে ।





যাহোক অ্যাড সেন্স থেকে কিভাবে আয় করা যায় তাই আমরা দেখলাম । কিন্তু এই অ্যাড সেন্স একাউন্ট কিভাবে পাবো তাই নিয়ে একটু বলি ।



আমাদের মতো গরীব দেশের মানুষদের জন্য সব কিছু একটু কঠিন ই বটে । আমরা যখন জানলাম এই ভাবে আয় করা যায় অমনি একটা ব্লগ বানিয়ে, অ্যাড সেন্স বসিয়ে আয় করা শুরু করলাম । আমাদের ত অন্য কোন কিছু ভাবার সময় নেই, আমাদের দরকার শুধু দরকার টাকা । তাই ব্লগে হাবি-জাবি দিয়ে ভরে রাখলাম ।




কিন্তু এখানে গুগল বাধ সাধলো, গুগল চায় মানুষের সেবা করতে । গুগল দেখলো এই সব মানুষগুলো যেসব জিনিস নিয়ে ব্লগ করছে তাতে প্রচুর পরিমান গ্রামার ভুল, ভুল তথ্য এবং এতে মানুষের কোন উপকার হবে না । তাই তারা কিছু নিয়ম করে দিল, তারা বলল আপনি ব্লগ অ্যাড সেন্স থেকে আয় করতে পারবেন কোন সমস্যা নেই কিন্তু আপনার ব্লগের সব কিছু সুন্দর সাজানো গোছানো হতে হবে ।







১. ব্লগের বিষয় বস্তু ইউনিক হতে হবে । ইউনিক মানে, আপনার নিজের লেখা হতে হবে । অনেকে বিভিন্ন ব্লগ থেকে কনটেন্ট কপি করে এনে নিজের ব্লগে পেস্ট করে বা কনটেন্টের কিছু অংশ এডিট করে বা কিছু শব্দ পরিবর্তন করে । ইউনিক মানে এসব কিছু হবে না ।




২. ব্লগের লেখা হতে হবে ইংরেজিতে । কোন বানান  ভুল, ভুল তথ্য, গ্রামার ভুল থাকবে না । আপনি যখন অ্যাড সেন্সের জন্য আবেদন করেন তখন অ্যাড সেন্স টিম এসব দেখবে, ভাববেন না ওরা বোকা । গুগল একটা বড় টেকনোলজির নাম । ওদের সাম্প্রতিক সময়ে তৈরি গুগল গ্লাস সম্পর্কে একটু জেনে নিন গুগল থেকে তাহলে বুঝতে পারবেন ।




৩. ব্লগের ডিজাইন সুন্দর হতে হবে, আব্যাউট পেজ, প্রাইভেসি পেজ, কন্টাক্ট পেজ থাকতে হবে। আপনি চেষ্টা করুন একটা ভালো থিম আপনার ব্লগের জন্য ব্যাবহার করতে । মোট কথা আপনি আপনার ব্লগটাকে কতটা ভালো বাসেন সেটা ওদেরকে বুঝাতে হবে আর আপনার উদ্দেশ্য থাকবে আপনার লেখার মাধ্যমে মানুষকে সাহায্য করা আর গুগল এইটাই প্রত্যাশা করে আপনার কাছ থেকে । উদাহরনের জন্য এই ব্লগ টা দেখুন...





৪.  ব্লগে ২০ টা ইউনিক পোষ্ট দিন এবং প্রতিটি পোষ্টে যেন ২৫০ টা শব্দ থাকে মিনিমাম ।  পোষ্ট গুলো আপনার ফেসবুক, টুইটার এবং গুগল প্লাসে শেয়ার করুন । কারণ অ্যাড সেন্সের আবেদনের জন্য ডেইলি কিছু ভিসিটর দরকার আপনার ব্লগে । আপনি বিভিন্ন বাংলা ব্লগে আপনার ব্লগের কনটেন্ট নিয়ে লিখতে পারেন আর তার ভিতর আপনার ব্লগের অ্যাড্রেস দিয়ে দিতে পারেন এতে করে আপনি কিছু ভিসিটর পাবেন সেই সাথে সাথে লিংক ।




৫. এবার কিছু দিন ওয়েট করুন, আপনার ব্লগে ডেইলি ৩০ -৫০ ভিসিটর হলে অ্যাড সেন্সের জন্য আবেদন করুন । 


ব্লগের ভিসিটর বাড়ানোর জন্য এই পোষ্ট টা পড়ুন ...






আমি আগেই বলেছি, আমরা বাঙালি এবং ইংরেজি আমরা ভালো জানি না । কিন্তু কাজ চালানোর মত পারি। ইংরেজিতে লিখতে গেলে আমরা অনেক ভুল করে থাকি, যেমন—গ্রামার ভুল, বানান ভুল, প্রিপজিশান ভুল, ব্যাক্য সম্পূর্ণ হয় না ইত্যাদি । আমরা নিজেরা ত এই ভুল গুলো ধরতে পারি না তাই আমরা একটি টুলের ব্যাবহার করবো যেটি আমাদের ভুল গুলো ঠিক করে দেবে । এই টুলটি হল জিনযার (মানে আদা) নামের একটি সফটওয়্যার । এটি ফ্রী তে ডাউনলোড করে ইন্সটল করুন এবং মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ যখন আপনার লেখা শেষ হবে এই ওপেন করে চালু করে দিন । এটি চালু করা অবস্তায় আপনার মনিটরের একেবারে উপরে মাঝ খানে থাকে, এমনিতে লুকানো থাকে কিন্তু মাউসের কার্সর নিয়ে গেলে সামনে আসে, এবার ওখান থেকে চশমা আইকনে ক্লিক করুন দেখেন কাজ শুরু হয়ে গেছে । এবার ভুল গুলো আপনি আপ্প্রভ করে নিন ।




কি এবার হয়ে গেল ত ইউনিক এবং গ্রামাটিক্যাল ত্রুটি মুক্ত আর্টিকেল ।