Showing posts with label টিপস. Show all posts
Showing posts with label টিপস. Show all posts

Saturday, August 10, 2013

শুধু মাত্র নতুনদের জন্য, মাইক্রো ওয়ার্কার্সে কিভাবে কাজ করতে হয় ?



মাইক্রো ওয়ার্কার্সে কাজ কিভাবে করতে হয়ে অনেকে জানেন না তাদের জন্য আমার এই পোষ্ট । গতকাল একজন এই ব্যাপারে জানতে চেয়েছিল তাই এই পোষ্টে অবতারনা । মাইক্রো ওয়ার্কার্সে কাজ করার জন্য নিচের ছবি অনুসরণ করুন ...













জবসে ক্লিক করলে কাজের তালিকা এসে হাজির হবে, এবার তালিকা থেকে আপনি যে কাজ টা করবেন সেই কাজটা সিলেক্ট করুন এবং ক্লিক করুন ...












এবার নিচের মতো পেজ এসে হাজির হবে তাতে থাকবে কিভাবে আপনি কাজটা করবেন, মানে কাজের ডিটেইলস ।














এবার কাজের ডিটেইলস পড়ে কাজ করুন । ডিটেইলসে সব কিছু বলা থাকে আপনাকে কি কি করতে হবে, তাই করুন । তবে কাজ শেষ করার আগে আপনি যে কাজটি করেছেন তার প্রমান ত দিতে হবে তা না হলে ত আর টাকা পাওয়া যাবে না, তাই কাজের প্রমাণ দিতে হলে কি কি প্রমান দেখাতে হবে তা ও পড়ুন । কাজের ডিটেইলস এর নিচেই এটা আছে ...













তবে কাজ শুরু করার আগে কাজটি একসেপ্ট করে নেবেন । এই লিঙ্কটা পাবেন একেবারে শেষে ...















একসেপ্ট লিঙ্কে ক্লিক করলে একটা নতুন ফর্ম আসবে, কাজ শেষ করার পর এই ফর্মে প্রমাণ গুলো দিয়ে সাবমিট করে বসে থাকুন বায়ারের রিভিউয়ের জন্য ।







earn money







ফেসবুক ক্লিক, গুগল প্লাস বন্ধু, ওয়েবসাইট লাইক, লিংক ক্লিক এই ধরনের একটা সহজ কাজ বেছে নিয়ে ট্রাই করুন, একবার বুজতে পারলে যেকোনো কাজ করতে পারবেন, কোন সমস্যা হবে না ।







Monday, August 5, 2013

কিভাবে এস ই ও উপযোগী ব্লগ পোষ্ট লিখতে হয় ?


আমি একজন ব্লগার, সেই ২০১০ সাল থেকে ব্লগিং করে আসছি, টাকা উপার্জন করা কতটা কঠিন সেটা যে করে সেই জানে । ব্লগিং মানে সবাই জানে পোষ্ট লেখা, ব্লগে পাবলিশ করা, এস ই ও করা আর অ্যাডসেন্স থেকে আয় করা, কত সহজ ! কিন্তু একবার একটা পোষ্ট লিখতে কতটা কষ্ট করতে হয় সেটা যে লেখে সেই জানে । আজ শেয়ার করবো এস ই ও উপযোগী কনটেন্ট লেখা ।


কয়েক দিন আগে র‍্যান্ডি ফিস্কিনের একটা লেখা পড়ে জানতে পারলাম এস ই ও উপযোগী করে কনটেন্ট লিখতে পারলে ৮০% এস ই ও করা হয়ে যায় । তার মানে কী ওয়ার্ড একটু বেশী বেশী করে রাখতে হয় ।


শুরু করলাম স্ট্যাডি, প্রশ্ন বেরিয়ে আসলো মাথার খিলু থেকে...কোথাও বলা নেই কত পারছেন্ট কী ওয়ার্ড রাখতে হবে । তাহলে আমি কি ইচ্ছামতো কী ওয়ার্ড ব্যবহার করবো? না একটু গুগল ঘেঁটে নিলাম, আমার চোখ কপালে উঠে গেল, আমি কী ওয়ার্ড ব্যবহার করি ২%, আর কেউ কেউ বলল ২০%, ১০%, ৫% করে ব্যবহার করতে । যাহোক অনেক পড়ে শেষে নিজে বের করলাম সারমর্ম, চলুন লিখি ব্লগের জন্য এস ই ও উপযোগী আর্টিকেল বা কনটেন্ট ...


১. আমরা কী ওয়ার্ড ব্যবহার করবো ৩-৪% মানে ১০০ শব্দের মধ্য ৩ থেকে ৪ টা ।

২. কী ওয়ার্ড গুলো বোল্ড এবং ইতালিক করে দেব তবে সব গুলো নয়, এক থেকে ২ টি ।

৩. প্রথম ১৬০ শব্দের মধ্য কী ওয়ার্ড রাখবো ৩টি এবং প্রথম কী ওয়ার্ড অ্যাংকর টেক্সট করে দেবো ব্লগের অন্য পোষ্টের সাথে । এবং ৩য় কী ওয়ার্ড বোল্ড ও ইতালিক করে দেবো ।


৪. আর্টিকেলের বডিতে কী ওয়ার্ড গুলো ভেঙ্গে ভেঙ্গে ব্যবহার করবো । যেমন ধরুন, আমার নতুন ব্লগের কী ওয়ার্ড make moneyআমি এই কী ওয়ার্ড কে “make money online”,”online money”,”money online”,”earn money” ইত্যাদি রিলেটেড কী ওয়ার্ড এ ভেঙ্গে ভেঙ্গে ব্যবহার করবো ।


৫. যদি পোষ্টে ছবি ব্যবহার করি তবে তা অপ্তিমাইজ করে নেব ।

আমার নতুন ব্লগে আমন্ত্রন । 

Saturday, July 13, 2013

সাতাশ তম পর্ব, ডেড লিংক খুঁজুন ডেড (মৃত) লিংকগুলো খুঁজুন



ব্লগিং লিঙ্কের উপর নির্ভরশীল, একটা ব্লগ অন্য আর একটা ব্লগের সাথে যুক্ত মন্তব্য করার মাধ্যমে । সারা ওয়েব এভাবে লিংক করে যুক্ত । একটা ব্লগ অন্য যতগুলো ব্লগের সাথে লিঙ্কের মাধ্যমে যুক্ত থাকতে পারতে সেই ব্লগে তত বেশি ভিসিটর এবং পাশাপাশি পেজ রাঙ্ক ও বাড়বে । কিন্তু যদি এমন হয় যে আপনি কোন ব্লগের সাথে লিংক করছেন সেই ব্লগ ওয়েবে এখন আর নেই, ব্লগের মালিক সেটি রিমুভ বা ডিলিট করে দিয়েছে? যেসব ব্লগ এখন আর নেই কিন্তু আপনার ব্লগে সেই সব ব্লগের লিংক রয়ে গেছে, এই লিংক গুলোকে বলে ডেড (মৃত) লিংক । এই লিংক গুলো ২ ভাবে আপনার ক্ষতি করে –
১. ডেড লিঙ্কে ক্লিক করলে ইরর পেজ আসে এবং পাঠক ভাবে যে ব্লগটি অনেক পুরনো ফলে পাঠকের ব্লগ সম্পর্কে খারাপ ধারণা জন্মে ।
২. এস ই ও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন ) এর ক্ষেত্রে খারাপ প্রভাব পড়ে যার কারনে ব্লগ গুগলে পেনাল্টির শিকার হতে পারে ।

কিভাবে ডেড লিংকগুলো খুঁজে পাবেন ?

ডেড লিংক খুঁজে পেতে গেলে ব্লগের সব কয়টা পোষ্ট বা কমেন্ট (মন্তব্য) খুঁজে খুঁজে লিংক গুলোতে ক্লিক করে দেখতে হবে, কিন্তু যেসব ব্লগে অনেক পোষ্ট আছে সেসব ব্লগে এই ভাবে লিংক খুঁজতে গেলে অনেক সময় লাগবে। কিন্তু তাই বলে কি আমরা বসে থাকবো তা হতে পারে না । আমাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে ওয়েব ডেভেলপাররা ডেড লিংক খোঁজার অনেক গুলো টুলস তৈরি করেছেন । এগুলোর অনেকগুলো দিয়ে আবার ডেড লিংক চেক করতে গেলে টাকা দিতে হয়, তবে আমি কয়েকটি টুলস এর নাম বলছি আপনারা এর মধ্য থেকে ফ্রী ও ডেড লিংক চেক করতে পারেন ।

২. W3cFreeLinkChecker
৩. SiteOwner’s Link Checker
৪. Html Help Valet Link Checker
৫. Link Valet
৬. NetMechanic’s Link Check
৭. AnyBrowser’s Link Checker

কি করবেন যখন ডেড লিংক পাবেন ?

ডেড লিংক সমস্যা গুলো তিন ভাবে সমাধান করা যেতে পারে ...
১. লিঙ্কটি পরিবর্তন করে সঠিক লিংক দিন ।
২. লিঙ্কটি ডিলিট করে দিন এবং
৩. পোষ্টটি ডিলিট করে দিন ।


ব্লগ পোষ্ট পড়ে আপনি যদি উপকৃত হন তবে অবশ্যই মন্তব্য করুন ।আপনি আপনার ব্লগ চেক করেদেখুন
এবং আপনার ব্লগে কয়টি ডেড লিংক আছে মন্তব্য করে জানান, এবং যদি না ও থাকে তবে সেটা ও
জানান । আপনার মন্তব্য আমাকে আরও নতুন কিছু লিখতে উৎসাহ যোগায় এবং সেই সাথে আপনারব্লগ
থেকে নতুন কিছু শিখতে আমি চাই ।

বিশেষ নোটঃ ডেড লিংক ঠিক করাটা বেশ জরুরী, কিন্তু এর পাশাপাশি ব্লগে কনটেন্টের বানান, গ্রামার,
স্টাইল ঠিক করুন ।

২৮ তম পর্ব ...


Tuesday, July 9, 2013

১০ টি উপায়ে ব্লগে ভিসিটর বাড়ান ২০১৩ সালে




একটা ব্লগ তৈরি করা সহজ কিন্তু উপযুক্ত পরিমান ট্র্যাফিক (ভিজিটর) সহ একটা সফল ব্লগ তৈরি করা কঠিন । এই পোষ্টে আমি কিছু স্পেশাল জিনিস শেয়ার করব যা যে কোন ধরনের ব্লগ এবং ব্লগারদের জন্য খুবই উপকারী ।


. সেই সব কমুনিটিতে অংশগ্রহণ করো যেখানে তোমার টার্গেট পাঠক আছে


এমন অনেক অ্যাড কোম্পানি আছে যারা ক্রেতা খোঁজার পিছনে বিলিয়ন ডলার খরচ করছে এবং সেই সাথে সময় । আপনাকে যদি বলা হয় যে আপনি আপনার ব্লগ যে বিষয় নিয়ে সেই বিষয়ের উপর পাঠক বা ভিসিটর খুঁজবেন পুরো ৩০ দিন সময় ধরে আপনি বিরক্ত হবেন এবং বলবেন যে এই কাজ করতে আপনার ১ দিনের বেশি সময় লাগবে না । কিন্তু অ্যাড কোম্পানি গুলো কেন এত এত ডলার এবং দিন  ক্রেতা খুঁজতে ব্যয় করলো ? কারন তারা সঠিক ক্রেতা কে খোঁজার জন্য এত পরিশ্রম করল এই ক্রেতা গুলোকে তারা মেইল করতে পারে এবং ১০০ জনের ভিতর ৭০ জনের পণ্য কেনার সম্ভাবনা থাকে । কনটেন্ট  মার্কেটিঙের ক্ষেত্রে ও একই কথা । তাই আপনার ব্লগের বিষয় বস্তু নিয়ে কোথায় কোথায় আলোচনা হচ্ছে খুঁজে বের করুন এবং সেই সব যায়গায় আপনি ও আলোচনায় অংশ গ্রহন করুন । যেমন – ফেসবুক পেজ, ফেসবুক গ্রুপ, টুইটার, ব্লগ, ফোরাম  ইত্যাদি । তবে বর্তমানে এই কাজ টি আরও সহজে করা যায় যদি আপনি টাকা দিয়ে অ্যাড দিতে পারেন । কিন্তু আমাদের এটি টাকা আয় করার প্রোজেক্ট কোন টাকা ব্যয় না করে, তাই আমরা এটা করবো না ।

. ব্লগের পোস্ট গুলো এস উপযোগী করে লিখুন


সার্চ ইঞ্জিন গুলো প্রচুর পরিমানে পাঠক বা ভিসিটর সরবরাহ করে । যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করে তারা প্রায় ১০০% গুগল বা ইয়াহু বা অন্য কোন সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে তাদের  যা দরকার তাই সার্চ ইঞ্জিনে বসিয়ে সার্চ করে । ২০১১ সালে গুগলে প্রতিদিন ৩ বিলিয়ন সার্চ হত, এবং এখন আরও অনেক বেড়েছে । এই সার্চ ইঞ্জিনের সাহায্য নিয়ে আপনি যদি ব্লগে পাঠক আনতে চান তবে আপনার লেখা পোস্ট গুলো সার্চ ইঞ্জিনের উপযোগী করে লিখতে হবে । যদিও অনেকে এভাবে লিখতে চায় না কারন এতে অনেক সময় সঠিক ভাবে আর্টিকেলের বিষয়বস্তু ফুটিয়ে তোলা যায় না । তবে আপনি যদি এভাবে আর্টিকেল লিখতে পারেন তবে আপনার ব্লগের মার্কেটিঙের কাজ ৮০% কমপ্লিট, মানে খুব খুব কম কষ্টে আপনি হাজার হাজার ভিসিটর পাবেন আপনার ব্লগে । আর ভিসিটর মানেই ব্লগ থেকে আয় !

.  টুইটার, ফেসবুক, গুগল প্লাসে আপনার ব্লগ পোস্ট গুলো শেয়ার করুন


টুইটারে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন, ফেসবুকে আছে ৯০০ মিলিয়নের উপর, গুগল প্লাসে প্রায় ১০০ মিলিয়ন, লিঙ্কডিনে আছে ১৩০ মিলিয়নের উপর ব্যবহারকারীএই নেটওয়ার্ক গুলোতে অধিকাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সব থেকে বেশী সময় ব্যয় করে । তাই এই নেটওয়ার্ক গুলোর সুভিধা খুব ভালো করে নেন । এই নেটওয়ার্ক গুলোই পারে আপনার ব্লগকে রাতা-রাতি কোটি কোটি মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে । হ্যাশ ট্যাগ ব্যবহার করে টুইটারে আপনার ব্লগের বিষয় বস্তু নিয়ে যারা টুইট করছে তাদের খুঁজে বের করে ফলো করুন এবং নিজের ব্লগের থেকে ভালো ভালো লাইন খুঁজে বের করে টুইট করুন । ফলোয়ারওআঙ্ক এবং ফাইন্ডপিপুলপ্লাস খুব উপকারী ২ টা ওয়েবসাইট । না দেখলে বিশ্বাস করতে পারবেন না ।

. গুগল অ্যানালিটিক্স ইন্সটল করুন এবং ফলাফলের দিকে খেয়াল দিন


গুগল অ্যানালিটিক্স গুগলের একটা ফ্রী টুল যেটা ব্লগের কোথায় কি হচ্ছে তার সম্পূর্ণ খবর রাখে । একটা ব্লগকে যদি আপনি দাঁড় করাতে চান এবং ব্লগ থেকে আয় করেই জীবন কাটাতে চান তবে আপনার ব্লগের উন্নতির দিকে খেয়াল দিতে হবে এবং এই টুল আপনাকে জানিয়ে দেবে আপনার ব্লগের কোথায় কি সমস্যা, আপনার ব্লগে কোথা থেকে ভিসিটর আসছে, তারা কি কি দেখছে, কতক্ষণ ব্লগে থাকছে, সার্চ ইঞ্জিনে কি সার্চ দিয়ে আপনার ব্লগে এসেছে, আপনার ব্লগের স্বাস্থ্য কেমন (খারাপ হচ্ছে না ভালো হচ্ছে ), ব্লগের কোথায় ভিসিটর বেশী আকৃষ্ট হয়েছে ইত্যাদি । এখান থেকে ডাউনলোড করে ইন্সটল করে নিন । নিচের চিত্র দেখলে আপনি কিছুটা বুজতে পারবেন, তবে আপনার ব্লগের গুগল অ্যানালিটিক্স চেক করে দেখুন অনেক কিছু দেখতে পাবেন এবং ওরা আপনার ব্লগের কি কি করতে হবে মেসেজ দেবে আপনি শুধু তাই ফলো করবেন ।

. ছবি, গ্রাফিক্স, ড্রয়িং যুক্ত করুন

আপনি কৌতুকময় ছবি, যদি গ্রাফিস্কে দক্ষ হন তবে বিভিন্ন জিনিস ফ্লিকার বা আপনার ব্লগে পোস্ট করুন । তবে ছবি গুলো ফ্লিকারে পোস্ট করবার সময় ওয়াটার মার্ক করে আপনার ব্লগের ঠিকানা লিখে দেন অথবা ফ্লিকারে পোস্ট করার পর  আপনার  এম্বেড করে আপনার ব্লগে ব্যবহার করেন । গুগল ইমেজ সার্চ করলে আপনার এই ছবিগুলো পাওয়া যাবে । বর্তমানে এটা ব্লগারদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ।

. আর্টিকেল লেখার সময় কী ওয়ার্ড রিসার্চ করুন

যদি গুগল সার্চ করে ভিসিটর আনতে গেলে অবশ্যই কী ওয়ার্ড রিসার্চ করে ব্লগের কনটেন্ট  লিখতে হবে । আর কী ওয়ার্ড রিসার্চ করে যে কনটেন্ট  গুলো লেখা হয় সেগুলোকে বলে এস ই ও উপযোগী কনটেন্টআমি আগেও বলেছি এই ধরনের কনটেন্ট লিখতে পারলে ৮০% এস ই ও হয়ে যায় এবং খুব সহজে গুগলে পেজ রাঙ্কে আসা যায় এবং গুগলের সার্চ থেকে অরগানিক ভিসিটর পাওয়া যায় । নিচের পোস্ট থেকে জেনে নিন......


. স্টাম্বলাপন এবং রেড্ডিটে জয়েন করুন

রেড্ডিটে প্রতিমাসে ২ বিলিয়নেরও বেশি নিউজ / ব্লগ পোস্ট দেখা হয় । এছাড়া স্টাম্বলাপন এবং ডিগ এমন একটা সোশ্যাল নেটওয়ার্ক যা দিয়ে প্রতিদিন ১০০০ – ২০০০ ভিসিটর ব্লগে পাঠানো যায় । এই পোষ্টটা দেখতে পারেন ---


. অন্য ব্লগে কমেন্ট করুন

কমেন্ট হচ্ছে একটা ব্লগারের প্রাণ । একজন ব্লগার অন্য ব্লগে কমেন্ট না করে থাকতে পারে না। ব্লগার হিসাবে অন্য ব্লগে কমেন্ট করার প্রবনতা গড়ে তুলুন। অন্য ব্লগে কমেন্ট করলে আমরা ২ টি সুভিধা পাই ...প্রথমত, ভিসিটর এবং দ্বিতীয়ত, ব্লগের পেজ রাঙ্ক বাড়ে যদি কমেন্ট গুলো ডুফলো ব্লগে হয় । ডুফলো ব্লগ নিয়ে পরে লিখবো, আপাতত শুধু নাম টা জেনে নেন ।
কিন্তু আপনার কমেন্টের মাধ্যমে কি কোন ভিসিটর আপনার ব্লগের আসে? আমরা যখন কমেন্ট করি তখন শুধু ছোট্ট এক লাইন বা ২ লাইনে থ্যাংকস বা গুড পোস্ট ইত্যাদি লিখে কমেন্ট করে আসি । কিন্তু আপনি যদি সঠিকভাবে কমেন্ট করতে জানেন তবে শুধু মাত্র ব্লগ কমেন্ট থেকে ও প্রচুর ভিসিটর পাবেন ।


. কম্পিটিশান চেক করুন

যদি আপনার নীচে আপনার কী ওয়ার্ড রিলেটেড যেসব ব্লগ আছে তারা যদি সমস্ত ওয়েবের বিভিন্ন ব্লগের সাথে লিঙ্কিং করা থাকে তবে আপনারও চান্স আছে তাদের সাথে যুক্ত হবার । তুলনামূলক লিংক রিসার্চ এর মাধ্যমে দেখা যেতে পারে আপনার কম্পিটিটর কিসে ভালো আর কিসে খারাপ করছে । এই লিংক গুলো খুঁজতে নিচের টুলটি ব্যবহার করুন ...

ওপেনসাইটএক্সপ্লোরার একটা খুব ভালো টুল । এটা ফ্রী ব্যবহার করা যায় । ব্যবহার খুবই সহজ । শুধু ওয়েবসাইট বা ব্লগের ঠিকানা দিয়ে সার্চ দিলে ই হল ।

১০. নিরবিচ্ছিন্নভাবে কাজ করুন এবং কখনই হতাশ হবেন না

একটাই কথা সেটা সব ব্লগারদের মনে রাখতে হয় “নিরবিচ্ছিন্ন কাজ করুন এবং কখনই হতাশ হবেন না” । ব্লগিং করে সফল হতে গেলে সব কিছুর ভিতর একটা সুন্দর কম্বিনেশান থাকতে হবে ব্লগে ভিসিটর ড্রাইভ করা কোন সহজ কাজ না এবং এটা রকেট সাইন্সও না যে আপনি এক দিনে লাখ লাখ ভিসিটর পাবেন শুধু নিরবিচ্ছন্ন ভাবে কাজ করে গেলে ৩-৬ মাসের মধ্য সফলতা আপনার হাতে ধরা দেবে । 


নোট -- ব্লগ পোষ্টের লিংক গুলো এখনো ঠিক করা হয়নি, আমি এগুলো কাল আপডেট করে দেবো ।